রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৩

সমবয়সী অথবা প্রায় সমবয়সি একটা ছেলে ও মেয়ের রিলেশনে বিয়ে সম্ভব না।কারণ...........

#১ একটা মেয়ে দশম শ্রেণীতে থাকা অবস্হায় যখন মনে কাউকে কল্পনা করে, তখন একটা ছেলে মাঠে ক্রিকেট ম্যাচ কিভাবে জিতা যায় সেই চিন্তায় ব্যস্ত
#২ মেয়েটা যখন কলেজে তখন একটা সুন্দর প্রেমিক আশা করে, তখন একটা ছেলে চিন্তিত ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়া নিয়ে
#৩ ভার্সিটি লাইফে যখন মেয়ে প্রতিষ্ঠিত স্বামীর খোজে থাকে, একটা ছেলে তখন ব্যস্ত একটা চাকরি পাওয়া নিয়ে।
#৪ অবশেষে ছেলেটি যখন সব ব্যস্ততা অতিক্রম করে একটা বউ খোজায় মন দেয়, তখন মেয়েটি তিন সন্তানের মা...

মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৩

যেই সমাজে বিয়ে কঠিন হয়, সেই সমাজে ব্যভিচার সস্তা হয়ে যায়।


আজকে বয়সের দোহাই দিয়ে, দায়িত্ববোধের দোহাই দিয়ে ছেলেদের দ্রুত বিয়েতে নিরুৎসাহিত করা হয়। অথচ বাস্তবতা হল, আজকের দিনে ক্লাস টু এর একটা ছেলে যত কিছু বোঝে, আমরা এত বড় হয়েও এত বুঝি না। একটা ছেলে বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছানোর সাথে সাথে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি তাঁর আকর্ষণ সৃষ্টি হবে-এটাই স্বাভাবিক। মেয়েদের ক্ষেত্রেও একই কথা। কিন্তু তারা যখন দেখে বৈধ উপায়ে অর্থাৎ বিয়ের মাধ্যমে নিজের শারীরিক-মানসিক চাহিদা মেটানো বহু বছর পরের ঘটনা-তখন সে প্রতিনিয়ত নিজের সাথে করতে থাকা যুদ্ধে রণভঙ্গ দেয়। এতে করে একরকম বাধ্য হয়েই সে বেছে নেয় হারাম সম্পর্কের পথ। আজকে আমরা দেখি স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েরা কীভাবে সম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছে। কীভাবে নিতান্ত অল্পবয়সী মেয়েরা প্রেগন্যান্ট হয়ে যাচ্ছে। কীভাবে বয়ফ্রেন্ডের প্রতারণার স্বীকার মেয়েটি আত্মহত্যার পথা বেছে নিচ্ছে। এটাই কি হল সভ্যতা? এই বিধানই কি হল সুন্দর আর উন্নত বিধান? ছেলেমেয়েরা প্রেম করছে, একসাথে ঘুরছে, রেস্টোরেন্টে খাচ্ছে, বাড়ি থেকে পালাচ্ছে, হোটেলে রাত কাটাচ্ছে, শারীরিকভাবে মিলিত হচ্ছে, অবৈধ সন্তান গর্ভে ধারণ করছে- আর বিয়ের কথা বললেই বয়স হয়নি??? বিয়ের কথা উঠলেই দায়িত্ববোধ নেই? ছেলেমেয়েরা আর কী কী করতে পারলে 'বাচ্চা' থেকে 'বড়' হয়ে উঠবে, আমার জানা নেই। অল্পবয়সে বিয়ে হলেই আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ? যে আইন আমার ভাইয়ের চরিত্র রক্ষা করতে পারে না, যে আইন আমার বোনের সম্মান বাঁচাতে পারে না, সে আইনের পশ্চাদ্দেশে লাথি মারি
একটা ছেলে পাশ করে চাকরি করলেও হয়না। তাকে অনেএএএক টাকা ইনকাম করতে হবে। এই ছেলের সম্ভাব্য বউ ততদিনে কলেজ ভার্সিটিতে ডজনখানেক রোমিওর প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে বসে থাকে। এরপর ৩০বছর, ৩২ বছরে সবাই ছেলেটিকে বিয়ে দিতে অস্থির হবে -- তখন তার চরিত্র কেমন আছে কে জানে, মেয়েটারটাও কে জানে। বিয়ের পবিত্র আবেগ বহু আগেই তাদের হারিয়ে ক্ষয়ে যায় -- তা যে কেউ বুঝে। শারীরিক-মানসিক এই চাওয়া পূরণে তারা যে আগেই কোথাও সাময়িক ঢুঁ মারেনি তাইবা কে জানে?

মাজে অশ্লীলতার প্রসার বন্ধ না করে, বিবাহের প্রথা আরো ব্যাপকভাবে কার্যকর না করে কেবল নীতিকথার বুলি আওড়িয়ে তারুণ্যের অবক্ষয় রোধ করা কস্মিনকালেও সম্ভব না। ঐশীরা এই সমাজব্যবস্থারই আউটপুট-এটা যেন আমরা কখনো ভুলে না যাই।

আমাদের কপালে এমনি জুটবে সারা জীবন হাত মারছি শেষে যে বৌ পাব তাও ইউজ করা....



বন্ধু নতুন বিয়ে করেছ.... তাও এরেঞ্জেড... বৌ তোমাকে বলল তার আগে অ্যাফেয়ার ছিলও না আর তাঁতে তুমি নাচতেছো... আরে তোকে তো আমি চিনি সারা জীবন হাত মেরে কাটাইসস কিন্তু তোর বৌকে দেখেই বুজা যায় মিনিমাম ২-৩জনের সাথে খেলছে... তোরে আর কি বলব আমাদের কপালে এমনি জুটবে সারা জীবন হাত মারছি শেষে যে বৌ পাব তাও ইউজ করা.... এই যুগের সব মাইয়া নষ্ট যেন মাগী সদৃশ্য...

রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৩

বউ পোষা বেশ্যা পোশার চেয়ে বেশি কষ্টকর।

বউ ঘরের লক্ষ্ণী, বস অফিসের, বেশ্যা ভ্রমণের। বউ রাগলে বাসা নষ্ট, বস রাগলে কর্মস্থল, বেশ্যা রাগলে ভ্রমণ। ভ্রমণে বউ নয়, বসও নয়; বেশ্যাই নন্দিত। বেশ্যা হোটেলে বউ; মানে লক্ষ্ণী। বেশ্যাকে টাকা দিলেই যথেষ্ট, ভালবাসার জন্য মোটেও অধীর নয়, বরং ভালবাসা দিতে অধীর। বউকে শুধু ভালবাসা দিলে হয় না; সাথে দিতে হয়- স্নো, পাউডার, লিপিস্টিক, কাপড়, ভ্যানিটি ব্যাগ, আদর সোহাগ, যৌন তৃপ্তি সব। তাই জ্ঞানীরা বলেন- বউ পোষা বেশ্যা পোশার চেয়ে বেশি কষ্টকর। বউকে পছন্দ না হলে উপায় নেই। পছন্দ করিয়ে ছাড়ে। বউ ভাবে মরবে কখন.বেশ্যা চায় আজীবন। বেশ্যার কাছে শরীর, বউয়ের কাছে সুনাম। যা মরলে আরও বাড়ে। মরলে বউয়ের লাভ, বাঁচলে বেশ্যার। কারণ বউ উত্তরাধিকারী, বেশ্যা নয়। বস কিন্তু মরা বাঁচায় নেই। সে চেয়ে কাজ। ভাগ্যিস বসের বউ থাকে। তাই সে পুরো বস হয়ে উঠতে পারে না। পুরো বস হয়ে উঠার আগে বউ ডাক দেয়- এত দেরি কেন? কোন মাগি নিয়ে ফস্টি মারছ? মেয়ে বসকে ম্যানেজ করা যেমন কঠিন তেমন সহজ। যদি মিলে যায়। মেয়ে বসকে সন্তুষ্ট করার সহজ উপায়- তাকে সর্বাধিক ব্যক্তিত্ব, জ্ঞানত্ব ও দ হিসেবে প্রকাশ্য স্বীকৃতি দিয়ে তেমন মর্যাদায় অভিষিক্ত রাখা। বস অনবদ্য নির্যাতনকারীর নন্দিত কষ্ট, প্রত্যাশায় ভেজা প্রতিকারহীন ভরসা। বউ প্রকৃতই নির্যাতনকারী তবে মরতে দেয় না। নরকে যেমন পাপিষ্ঠদের মরার সুযোগ নেই, কষ্ট ভোগ করাই উদ্দেশ্য; তেমনি সংসারও অনুরূপ। বসের হাত হতে রেহাই পাওয়া যায় কিন্তু বউয়ের হাত হতে রেহাই পাওয়া মুশকিল। মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত কোন কথা নেই। বউ ও বেশ্যা উভয়ের সাথে সেঙ্ জড়িত। উদ্যমের জন্য উদ্যমহীন হবার তীব্র আকাঙ্খাই সেঙ্ বা যৌানতা। এটাকে সুন্দর অসুন্দর বলে অনেকে অনেক ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন। যৌনতায় সুন্দর অসুন্দর ব্যাপারটা খুবই গৌণ। যৌন সঙ্গীদের পরস্পর পরস্পরের প্রতি কোন প্রকার বলৎকার ব্যতীত পরস্পর নিবিড় গভীরে একাত্ন হয়ে যাওয়া যৌনতার সৌন্দর্য। বলৎকারই যৌনতার কুৎসিত রূপ। বলৎকার যেখানে প্রবল যৌনতা সেখানে তত কুৎসিত। যৌনতা যেখানে যত নিবিড় ভালবাসা সেখানে তত গভীর। তবে দ্বিতীয় অংশে যেতে হলে অনেক সময় প্রথম অংশ পাড় হওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না। প্রেমের শুরু কিন্ত বির্কষণ আর বিরক্তি দিয়ে। সেখানে যখন খানিকটা জোর খাটাতে হয় এবং শেষ পর্যন্ত বিরক্তিটাই শৃঙ্গারে পরিণত হয় সেখানে সেঙ্ ও ভালবাসা দুটোই অসুন্দর হয়েও সুন্দরের গর্ভ যাতনার আনন্দে বিভোর হয়ে যায়। বউয়ের কাছে প্রেম যৌন-তৃপ্তির পোশাক। আদিমভাবে উপভোগ করতে হবে, সবার জানামতে তবে নিঃশব্দে নিশাত অন্ধকারে। বিয়ে হলে সবাই জানে কী হবে। একজন বেশ্যা কিন্তু মা, বোন হিসেবেও প্রতিভাত হতে পারে। কারণ তার নির্দিষ্ট সামাজিক স্বীকৃতি নেই। যে কোনরূপ ধারণ করতে পারে। কেউ তাকে চেনে না। বেশ্যা মনে করে যৌনতা খদ্দেরকে আনন্দ দেয়ার একমাত্র উপায়। তাই সে যে কোনভাবে হোক আনন্দ দিতে প্রাণন্ত থাকে। বউ ওসবের ধার ধারে না। নিজে তৃপ্ত হলে যথেষ্ট। তবে সেঙ্রে প্রারম্ভিক সূত্র বিবেচনায় বসও অনেকটা বউয়ের মত। তার স্বার্থ বা ল্য অর্জিত হলেই হল। সংসারে যা কিছু ভাল তার কৃতিত্ব বউয়ের; অফিসে যা কিছু সুন্দর সুনামের তার সব কৃতিত্ব বসের। একই কথা। তবে বেশ্যা এসবের ধারে কাছে নেই। এেেত্র সে কোলবালিশ। বউয়ের ভাগশেষ আছে। আছে পুত্র, কন্যা অনেক। বেশ্যার কোন ভাগশেষ নেই। ভাগশেষ অঙ্কটাকে জটিল করে তোলে। তাই সংসার ভাগশেষের মতই জটিল। একটা কথা উদাহরণ টানা যায়। আমার কলিগ নাজমুল ও সুশান্ত। নাজমুল অনেকটা ওয়ার্কহোলিক। সুসান্ত এ সবের ধারে কাছে নেই। চাকুরি জীবনের জন্য, চাকুরির জন্য জীবন নয়। সাংঘাতিক ফূর্তিবাজ। যেমন কথায় তেমন কাজে। বস ডাকল সে সময় বউও ডাকল। প্রয়োজন দুটোরই সমান। একই সাথে যেতে হবে। তুমি কার কাছে যাবে? সুসান্তের প্রশ্নে নাজমুলের সোজা উত্তর: বসের কাছে। ভাবীর সাথে তোমার সম্পর্ক ভাল নেই, পরিবারের প্রতিও টান নেই। এমন লোকেরা সংসারে জীবনে অসুখি হয়। নাজমুল মনটা খারাপ করে ফেলে। বড় যুক্তি। পাল্টা যুক্তির সুযোগ নেই। শুধু কী সুসান্তের কথাটাই নাজমুলের জন্য প্রযোজ্য? নাজমুলের চাকুরি-মুখী হওয়ার পেছনে অত্যধিক সংসার-মুখী হওয়াটা প্রধান কারণ হয়ে থাকতে পারে। কেউ বউকে ভালবাসে আবার বসকেও। দুটোকে ভালবাসতে হয়। নইলে জীবন শেষ। তবে বউকে বেশি ভালবাসতে হয়; কিন্তু বউয়ের ভালবাসার মাধুর্য্য বস বা চাকুরির উপর নির্ভরশীল হওয়ার কারণে অনেকে বউয়ের চেয়ে বসকে অধিক ভালবাসতে শুর করে। বউয়ের ভালবাসাও গিয়ে বর্তায় বসের উপর। বউ-সংসারের সান্নিধ্যের জন্য বসের সুন্তুষ্টি প্রয়োজন। এভাবে বঞ্চিত হয়ে যায় বউ। বউকে ভালবাসতে গিয়ে অনেকে বসকে ভালবাসতে শুরু করে। বসের ভালবাসার সাথে সাথে স্বাচ্ছন্দ বেড়ে যায়। বউ খুশি হয়। আরও ভালবাসতে শুরু করে বসকে। অবশেষে হারিয়ে যায় বউ, বসাসক্তি পরিণত হয় পরাসক্তিতে। স্বাচ্ছ্যন্দের পর্যায়ে গিয়ে বউ দেখে স্বামী বসের পেছনে, অর্থের পেছনে। ফিরাতে চায়। পারে না। তিনি ততণে এগিয়ে। তার মানবতাগুলো আস্তে আস্তে সংসার হতে বস্তুতে গিয়ে এত গভীরে গ্রথিত হয় যে, কোষগুলো ধাতব হয়ে যায়। ঠিক তেমন ঘটে বউয়ের। দু মেরূতে চলে যায় দুজনের বন্ধন। সুতরাং সংসারের আনন্দ চাইলে বসের প্রতি ভালবাসার লাগাম অবশ্যই টেনে রাখা উচিত। এখানে বস শুধু ব্যক্তি নয়; বরং অর্থ, যশ, সম্মান, বেতন, মতা, প্রতিপত্তি ইত্যাদি। বস নেতাগিরি ফলায়। ঠিক গরীব স্বামীর ধনী বউয়ের মত। বস শীত নিবাড়নের জন্য প্রজ্বলিত আগুণের মত। বেশি কাছে গেলে গরম দূরে গেলে ঠাণ্ডা। তাই বসের সাথে সবসময় এমন দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হয় যাতে গরম কিংবা ঠাণ্ডা কোনটা না লাগে। তবে বউ শীতাকলের আগুণের মত হলেও এ আগুণ যত কাছে যায় ততই প্রশান্তিময় হয়ে উঠে। বেশ্যা ছাড়তে পারে। বউ আর বস ছাড়ে না। ছাড়ে তবে হাড় গুড়ো করে। স্বামী প্রতিদিন অফিস, বউ প্রতিদিন মতাসীন দল। বেশ্যা রেল লাইনের বিশ্রামাগার। অনীহা সত্ত্বেও উঠতে হয়। তবু চরম কান্তিতে সে অবাঞ্চিত স্থানটিই হয়ে উঠে মোহনীয় পরম। বউ ঘর, বেশ্যা বিশ্রামাগার। প্রয়োজনে বিশ্রামাগার ঘরের চেয়েও প্রিয় হয়ে উঠে। কারণে অকারণে হতে পারে। বাস-ট্রেন হতে নেমে অপরিচ্ছন্ন বিশ্রামাগারের ভাঙ্গা চেয়ারগুলোতে একটু বসার জন্য যে হুড়োহুড়ি শুরু হয় তা দেখে কথাটি কি আরও প্রবল হয়ে উঠে না? বেশ্যা যন্ত্রণার আশ্রয়, এক গ্লাস মদ। বউ এক গ্লাস আগুণ। তাহলে বস? এক গ্লাস গরম চা, অতি গরম; যা খুব সাবধানে নিতে হয়। বসের সাথে ব্যবহার সাবধানি হতে হয়। বউয়ের সাথেও। তবে বেশ্যার সাথে কথা বলতে সাবধানতার কোন প্রয়োজন নেই। এজন্য মানুষ মদ খেয়ে বেশ্যার কাছে যায়। যাতে মন খুলে বলতে পারে। যেখানে সাবধানতার প্রয়োজন নেই, সেখানে ভয়েরও কোন হেতু নেই। যেখানে ভয় নেই সেখানে আনন্দ, মহানন্দ। মদ খেয়ে মানুষ তা পুরোপুরি উপলব্ধি করতে চায়। এ জন্য অনেক সময় মানুষ বেশ্যার জন্য বেশ্যা হয়ে উঠে। বউ সংসারের নিয়মাক। পাপের মত অগ্নিময়- যথেষ্ট আপেকি, পরাজিতের দায়, বিজয়ীর ঘৃণা ও মতাবানের চাবুক। বেশ্যা হাতের পরশ, বস মুচকি হাসি। বউ মাকড়সার খোলস প্রচণ্ড সর্বনাশী। বউ রাজনীতিবিদদের মতই উদার, রাজনীতিবিদদের মতই সংকীর্ণ, রাজনীতিবিদদের মতই নিষ্ঠুর সর্বোপরি রাজনীতিবিদদের মতই চতুর। রাজনীতিবিদগণের মত বউয়ের চরিত্রের উৎসমূল খোজে পাওয়া অসম্ভব। বউ সব সময় নারী তবে রমণী নয়। রমণী বাঁশী, বউ বাঁশ। রমণী বউ হওয়ার তার বাঁশীময় কণ্ঠ বাঁশময় হয়ে যায়। বউ সবসময় বাঁশ। তবে বস যখন বাঁশীর মত ব্যবহার করে তখন বুঝতে হবে বস খুশি হয়েছে নতুবা এমন কিছু চাইছে যাতে সে খুশি হতে পারে। তেমনি বউ। বউ যখন বাঁশীর মত কথা বলে তখন বুঝতে হবে বউ খুশি আছে নতুবা এুণি কিছু চাইবে; সোনা-গহণা, শাড়ি – -। রাজনীতি হচ্ছে পরের ধনে পোদ্দারী আর ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে সর্দারি। যে কোন সময় যে কোন আচরণ হতে পারে। কোন নোটিশ ছাড়াই। সম্পূর্ণ অনিশ্চিত। তাই বউ রাজনীতিবিদ। সে ভালবাসার জন্য কষ্ট দেয়। এটি এক ধরণের বিকৃতি। বউয়ের মত বসও অনিশ্চিত। ভালবাসতে- বাসতে ভাসিয়ে দেয়। বেশ্যার দৃষ্টি কোমরে, বসের দৃষ্টি আনুগত্যে আর বউয়ের দৃষ্টি সর্বাবয়বে। পা হতে পায়ের তালু, মন হতে রক্ত বিন্দু। বেশ্যা কিন্তু পাঠসুলভ। তে তে বলে দেয়া যায় কোথায় কী। বেশ্যা সহজে ধাক্কা দেয় না। বউ আর বস যে কোন সময় ধাক্কা দিতে পারে। বেশ্যা সহজে ধাক্কা মারে না। সে জানে তার কাছে কোন বন্ধন নেই। তাই ধাক্কায় তারই তি। বউ ওসবের ধার ধারে না। শুধু ধাক্কায়। সে জানে সামাজিক বা ধর্মীয় বিধির বিয়ে নামক রশিতে যাদু বান্ধা। বসের কাছে বাঁধা চাকুরি-বিধির রশিতে বাঁধা। সুতরাং স্বাধীনতা পেতে হলে বউ কিংবা বসের চেয়ে বেশ্যা অনেক উত্তম, অনেক উপাদেয়। মানুষ সবচেয়ে বেশি ভয় পায় বউকে। তারপর বসকে। এ দিক হতেও বস দ্বিতীয়। বসকে ভয় পান না এমন মানুষ বিরল। বেশ্যা কেউ ভয় পায় না। যেখানে ভালবাসা প্রবল সেখানে ভয় ীণ। কথাটি কী সব সময় সত্য? এ নিয়ে একটা গল্প আছে। সম্রাট সম্রাজ্যের মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করবেন। এক ভাগে বউকে যারা ভয় পায়, অন্য ভাগে যারা বউকে ভয় পায় না তারা। যারা বউকে ভয় পায় তারা ধার্য্য তারিখ রাজার বাম পাশে; যারা বউকে ভয় পায় না তারা ডান পাশে দাঁড়াবে। তবে কেউ মিথ্যা দাবিতে ডান দিকে দাঁড়ালে তাকে কতল করা হবে। সন্ধ্যার মধ্যে সব লোকের আসা শেষ। ডান দিকে কোন মানুষ নেই। তাহলে তার রাজ্যে কী বউকে ভয় পায় না এমন কোন লোক নেই? রাজার মনটা খারাপ হয়ে যায়। যদি একটি মানুষও পাওয়া যেত তাহলে তার পায়ে হাত দিয়ে বলতেন- তুমি আমার রাজার রাজা। হঠাৎ দেখলেন কৃশকায় এক লোক। তারা পথ ডানে। রাজা চমকে, উত্তেজনায় চেয়ার হতে দাঁড়িয়ে অপলক। কৃশকায় লোকটি অনেক কষ্টে রাজার ডানদিকে এসে দাঁড়ায়। রাজা এবার নিশ্চিত, লোকটি বউকে ভয় পায় না। একজন হলেও অন্তত আছে। রাজা বড় বাঁচা বেঁচে যান। গত রাতে বউ বলেছে- বউকে ভয় পায় না এমন পুরুষ তার রাজ্যে নেই। চ্যালেজ্ঞ করেছিলেন রাজা রাণীর সাথে। রাজা আপ্লুত। দৌড়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরেন কৃষকায় লোকটিকে। আমি আপনাকে আমার সাম্রাজ্যের প্রধান সেনাপতি বানাব। আমার সেনাপতিও বামদিকে। তুমি তার চেয়ে সাহসী। এমন সাহসী লোকই আমার রাজ্যের সেনাপতি হবার একমাত্র যোগ্যতা রাখে। সম্রাট কৃশকায় লোকটির হাত ধরে বললেন: বীর বলুন,কীভাবে এত পাতলা শরীরে বউকে ভয় না পেয়ে চলা সম্ভব? আপনি কীভাবে এমন দুর্লভ মতা অর্জন করলেন? সত্যি আপনি কী বউকে ভয় পান না? জ্বী না। তাহলে ডানে দাঁড়ালে কেন? তোমাকে তো মরতে হবে। রাজার সম্বোধন আপনি হতে তুমিতে নেমে আসে। বীরভোগ্যা বসুন্ধরা। বল, জল্লাদ প্রস্তুত হও। কৃশকায় কাঁপছে: বউয়ের জন্য আমার মরতে হচ্ছে। কেন? আসার সময় বউ ডানে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিয়েছিল। হুজুর, বউকে বলেছিলাম, বামে দাঁড়াব। কিন্তু বউ ধমক দিয়ে বলেছে; মিনসের পুত যা বলছি তা-ই করবে। আমি বলেছিলাম, তাহলে জল্লাদ আমাকে কতল করে ফেলবে। বউ রেগেমেগে ধাক্কা দেয়: নচ্চার, যা বলি তাই শুন। বামদিক লোকারন্য থাকবে। ডানে কেউ দাঁড়াবে না। বামে অসংখ্য লোকের ভীড়ে তোমার অসুবিধা হতে পারে। আমি বলেছিলাম: কিন্তু ডানে দাঁড়ালে স্রমাট মেরে ফেলবে। বউ প্রচণ্ড ধমক দিয়ে বলেছিল: আমার কথার যেন নড়চড় না হয়। হুজুর এ জন্য আমি বউয়ের ভয়ে ডানে দাঁড়িয়েছি। বউয়ের ভয় মৃত্যু ভয়ের চেয়েও ভীতকর। বউ পছন্দ করে না এমন কাজ কেউ সাধারণত বউয়ের সামনে করে না, করতে পারে না। কিন্তু বউয়ের অগোচরে করে থাকে অনেকে অনেক কিছু। বউ তা জানে না। স্বামীধন ভাবে বউ কী বোকা! কিচ্ছু জানছে না। কিন্তু বউও যে স্বামীর অবর্তমানে তার চেয়েও খারাপ কিছু করতে পারে তা বোক হদ্দ স্বামী ঘুণারেও ভাবে না। ভাবে তার বউয়ের সীতা। তাই বউ ভাবে স্বামীরা আসলেই হাবা, গর্দভের গর্দভ। স্বামী কত গর্দভ তা রাস্তায় স্বামীর হাতে লাগেজ আর গতরে বাচ্চা দুটোর ভারে ন্যুজ্ব দেখে অনুমান করা যায়। বউ আর বস উভয়ে সর্বোত্তম প্রত্যয়, আদর্শের কাণ্ডারি, কল্যাণের সাগর। যা কিছু উত্তম, যা কিছু মানবীয়, যা কিছু যৌক্তিক তা বউ এবং বস। বউ আর বসের সবকিছু অসাধারণ তুলনীহীন এবং গর্বিত প্রকাশ। এর কোন তুলনা নেই। তাই বউ এবং বসের কাছে সব সময় ছোট থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ। - See more at: http://aminbd.com/%E0%A6%AC%E0%A6%89-%E0%A6%AC%E0%A6%B8-%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE/#sthash.B1Fislgz.dpuf

পিরিয়ড হল মেয়েদের যৌন সুস্থতার পরিচয় আর স্যলারী হল ছেলেদের পকেটের সুস্থতার পরিচয়......

---ছেলেদের স্যলারী আর মেয়েদের পিরিয়ডস মাসে ১বার আসে আর ৫-৬দিনে আবার চলে যায়।লেইটে আসলে টেনশন আর না আসলে তো "শালা লও ঠেলা" অবস্থা।--

পিরিয়ডস যেমন মেয়েদের পরিচয় বহন করে তেমনি স্যলারীও ছেলেদের পরিচয় বহন করে।

ইটস সিম্পল!!কিন্তু মেয়েরা তো তা বুঝবে না.....................

সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০১৩

প্রিয় নুনু , আমি জানি তোমার এখন উপোযুক্ত সময় মেশিন চালানর............

প্রিয় নুনু ,
আমি জানি তোমার এখন উপোযুক্ত সময় মেশিন চালানর... কিন্তু কি করব আমি তো বেকার...মেশিন রাখার জায়গা বা কেনার সামর্থ্য থাকলেও মেশিন এর মেইন্টেইনেনস খরচ বহন করার সামর্থ্য আমার নাই... আশা করি আমার অবস্তা তুমি বুঝবা... আর কটা দিন কস্ট কর... জানি না তোমার আমার এই কস্ট কবে গুচাবে!যাই হোক কন্ট্রোলে থেকো... তোমার বাধ ভেঙ্গে গেলে যে আমারো বাধ ভেঙ্গে যাবে...

ইতি
তোমার হতভাগ্য মালিক

বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০১৩

আমার লেখা মোট ১৭০৪৬ বার দেখা হয়েছে ...............


  • সামহয়ার ইন ব্লগে আমার সর্বশেষ নিকে লেখা শুরু করি 


    ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫৭ থেকে। আমার লেখা মোট   ১৭০৪৬ বার দেখা হয়েছে ।

    আরও বেশি পাঠক আমার লেখা পরতে পারত। কিন্তু  ঐ ব্লগের মালিক / এডমিন  অথর্ব , নাদান , মূর্খগুলা  আমার লেখা ১ম পাতায় প্রকাশ করতে দেয় না। ওরা আমার নির্মম সত্য
    লেখাগুলার যন্ত্রণা সহ্য করতে না  আমাকে ব্লক করে দিছে । তাই আমার লেখা ১ম পাতায় প্রকাশ হয় না।
  • পোস্ট করেছেন: ৩২টি
  • মন্তব্য পেয়েছেন: ২৭১টি
  • ব্লগটি মোট  ১৭০৪৬ বার দেখা হয়েছে

মেয়েদের পাতলা ব্লাউজের ভেতর দিয়া ব্রা দেখা যাওয়া কি এখনকার যুগের ফ্যাশন??

এই লেখাটা somewhereinblog.net লিখাছিলাম জুনের ২য় সপ্তাহে। প্রায় ১৫০০ বার পঠিত হয়েছিল। কমেন্ট হয়েছিল প্রায় ৪০/৪৫ টা। তারপরে সামু ব্লগের মোডারেটর আমার এই  পোস্টটা সরিয়ে ফেলে।
ইতিমধ্যেই ফেছবুকে লেখাটা কে বা কারা যেন শেয়ার করে আমার অজান্তে । তারপরে  টোটাল লাইক পড়ছে ২৮+ ৮+১১২+৪৪২+৬১= ৬৫১ টি । 28 people like this.+8 people like this.+112 people like this.+442 people like this.+61 people like this.

https://www.facebook.com/rajibkhaja.hacker/posts/373783139393994

https://www.facebook.com/iLoveDhanmondi/posts/557456190964898

https://www.facebook.com/muichandetjamu/posts/522094874511857


শেয়ার করছে ৪+২০+১৪+১=৩৯ জন।
__________________________________________________________________________________

আজকের সত্যিকারের দেখা ঘটনা। একটা বাসে। আরেকটা মার্কেটে ।বনানী সুপার মার্কেটে সব বড় লোকের মেয়ে / বউরা মনে হয় যায়। সেখানে দেখলাম তাদের ব্লাউজের ভেতর দিয়া ব্রায়ের ফিতে পরিস্কার বোঝা যাচ্ছে। দেখে আমি লজ্জায় চোখ অন্য দিকে ঘুরিয়ে নিলাম ভয়ে !!!!!!!তাই দেখা। বাজারে কি একটু মোটা কাপড়ের ব্লাউজ পাওয়া যায় না??????????

আরেকটা দেখলাম বাসে....

মহিলাটা বেশি বড়লোকের বউ হবে না।
বড়লোকের বউ হলে তো আর বাসে উঠত না !!!!!!!!!!!!!
তার জামার পাশ দিয়ে ডান কাঁধে খয়রি রঙের ব্রা`র ফিতা বের হয়ে আছে। তার সেদিকে কোন নজর নেই !!!!!!!!!!

মেয়েরা / মহিলারা পাতলা সুতি শাড়ি-ব্লাউজ পরে। বাইরে গেলে ব্রা পরে ব্লাউজের সাথে মিলিয়ে। শাড়ির আচল সব সময় একদিকে ফেলে রাখে । সবাই যে দেখে এটা কি তারা জানে না নাকি জেনেও না জানার ভান করে ?????????

মেয়েদের অন্তর্বাস দেখা যাওয়াটা অনিচ্ছাকৃত নাকি এখনকার যুগের ফ্যাশন??

আমার কোন মন্তব্য নাই,যা বলার আপনারাই বলেন ।
(((((

 এই পোস্ট পরে ফেছবুকে মানুষের কমেন্টস পড়ুন নীচের লিঙ্কে  )))))




মেয়েদের পাতলা ব্লাউজের ভেতর দিয়া ব্রা দেখা যাওয়া কি এখনকার যুগের ফ্যাশন?? এই পোস্ট পরে ফেছবুকে মানুষের কমেন্টস