রবিবার, ৩০ জুন, ২০১৩

ঢাকার বেশিরভাগ মসজিদেরই মসজিদ কমিটির সেকেটারী,মুতওয়াল্লি,কোষাধ্যক্ষ হয় দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোররা।


ঢাকার বেশিরভাগ মসজিদেরই মসজিদ কমিটির সেকেটারী,মুতওয়াল্লি,কোষাধ্যক্ষ হয় দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোররা। তাদের অধিকাংশর মুখে দাঁড়ী নাই, বিড়ি , সিগারেট, টাইগার, কোক খায়।মিথ্যা কথা,গীবত তাদের নিত্যসঙ্গী। নামাজ শেষে বাসায় গিয়ে """শীলা কী জাওয়ানই""""" দেখে।এরা ঠিকমত সূরা ফাতিহা বলতে পারবে কিনা সন্দেহ!!

কওমি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা এসব ইমাম-মুয়াজ্জিমরা দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোর মসজিদ কমিটির সেকেটারী,মুতওয়াল্লি,কোষাধ্যক্ষদের দেখলে একটা তেলতেলে হাসি দেয়। তাদের সামনে হাত কচলায়। জি সার , জি সার করতে করতে মুখের ফ্যানা তুলে ফেলে।ইমাম-মুয়াজ্জিমরা ওদের মুখের উপরে কোন হক কথা বলতে পারেনা। বললে চাকরী নট। 
কওমি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা এসব ইমাম-মুয়াজ্জিমরা দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোর মসজিদ কমিটির সেকেটারী,মুতওয়াল্লি,কোষাধ্যক্ষ বড়লোকের বাড়িতে দাওয়াত খেতে যায়।বড়লোকের বৌ/মেয়েরা কওমি ইমাম-মুয়াজ্জিমদের নিজ হাতে খাওয়ায়(!!!!!!!!!!!!) ।
এসব ইমাম-মুয়াজ্জিমরা বড়লোকের বৌ/মেয়ের দিকে লুলিয় দৃষ্টি দিয়ে তাকায়। পর্দার কোন বালাই থাকে না।

আমার প্রশ্ন হল,
১) এসব দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোর মসজিদ কমিটির লোকদের হারাম টাকা যেসব ইমাম-মুয়াজ্জিম খেয়ে নামাজ পড়ায় সেসব ইমামের পিছনে কি নামাজ পড়া জায়েজ ??????????

ব্রিটিশ আমলে ইংরেজদের পদলেহি জারজ মুশরিক হিন্দুরা ছিল ব্রিটিশ রাজাকার। এদের পরিচয় জানুন

তাদের নিজেদের দেশ রেন্ডিয়ায় (ইন্ডিয়া) বাংলাবাজার ওয়েবসাইটে সিরাজউদ্দৌলার সাথে যেসব হিন্দু জমিদার বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল তাদের বিশাল এক তালিকা দেয়া হয়েছিল। আপনারা পরে দেখুন। 

আমার কথা হল 
পাকি জারজ জামাতিরা ছিল পাকি রাজাকার। আর ব্রিটিশ আমলে
ইংরেজদের জারজ মুশরিক হিন্দুরা ছিল ব্রিটিশ রাজাকার। এই জারজ হিন্দু ব্রিটিশ রাজাকাররা ভারতবর্ষের স্বাধীনতা দলবেঁধে ইংরেজদের পদতলে বিসর্জন দিয়েছিল ।

১) জগৎশেঠ,
২) রাজা মহেন্দ্র,
৩) রাজা রামনারায়ণ,
৪) রাজা রাজবল্লভ,
৫) রাজা কৃষ্ণচন্দ্র,
৬) দুর্লভরাম, 
৭)গঙ্গারাম ঠাকুর,
৮) নকুলচন্দ্র সরকার,
৯) গোবিন্দরাম,
১০) রঘুমিত্র,
১১) শোভারাম বসাক,
১২) শুকদেব মল্লিক,
১৩) দয়ারাম বসু, 
১৪)হরিকৃষ্ণ ঠাকুর, 
১৫)দুর্গারাম দত্ত,
১৬) চৈতন্য দাস,
১৭) দুর্লভচরণ বসাক,
১৮) চূড়ামণি বিশ্বাস, 
১৯)রাজারাম পালিত,
২০) নীলমণি চৌধুরী
প্রমুখ হিন্দু ভূস্বামী আর বণিকরা সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে দল বেঁধে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে সাহায্য করা আরম্ভ করেছিল। 

http://banglabazar.co.in/node/2543

ব্রিটিশরাও এ বিষয়টি বুঝতে পেরেছিল যে, মুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝে দু একটি মুনাফিক তৈরি করা সম্ভব কিন্তু সম্প্রদায়গতভাবে তারা সর্বদাই স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান নেবে। বিপরীতে যুগে যুগে বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায় গোষ্ঠীসুদ্ধ মিলে অবাঙালি মনিবদের (ইংরেজ, হিন্দিভাষী) পদলেহন ছাড়া কিছুই বোঝেনি। বাংলাকে তারা সর্বদাই বিদেশী শক্তির অধীনে ঠেলে দিয়েছে। একারণে ১৮৫৭'র সিপাহী বিদ্রোহের পর দিল্লির মুসলিম সম্প্রদায়কে অর্থদণ্ডে জর্জরিত করা হয়েছিল। দারিদ্র্যের দিকে ঠেলে দেয়া হয়েছিল ভারতীয় মুসলিম সমাজকে, যেন তারা মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। কিন্তু হিন্দুরা ‘জাতিগতভাব্ইে’ শাসকগোষ্ঠীর পদলেহী হওয়ার কারণে তাদের উপর কোনো জরিমানাই ধার্য করেনি ইংরেজরা। (সূত্র : চেপে রাখা ইতিহাস, গোলাম আহমদ মোর্তজা, পৃষ্ঠা ২০২)

জামাতি হিন্দু দুটাই রাজাকার । মুনাফিক কাফির। 
এদের সবার ফাঁসি চাই । চিতায় পোড়াতে চাই।

মসজিদে মাঝে মাঝে কিছু মানুষের জুতা চুরি হয়। তাই বলে কি মসজিদে নামায পড়া ছেড়ে দিতে হবে ??????

ঠিক তেমনি পবিত্র শবে বরাতের রাতে কিছু ছেলে পেলে আতশ বাজি পোড়ায়, তারাবাতি জ্বালায়, পটকা ফুটায় । তাই বলে কি এই বিশেষ রাতে ইবাদত বন্ধ করে দিতে হবে?????????

ইসলামের বিশেষ বিশেষ দিন আসলেই ইবলিশ শয়তানের কিছু চ্যালা প্যালার গায়ে আগুণ ধরে যায়। তারা ইসলামের বিশেষ বিশেষ বরকতময় ইবাদতের দিন/রাত নিয়ে কুৎসা রটনা করে। শুরু করে । তারা চায় কিভাবে মুসলমানদের ইবাদত থেকে বিরত রাখা যায় !!!!!!!!!!

ইবলিশ শয়তানের চ্যালা প্যালা কাফেররা কিন্তু কাফেরদের বিশেষ বিশেষ দিন ( যেমন বাবা দিবস , ভালবাসা দিবস , পহেলা বৈশাখ , কুত্তা দিবস!!!!!!, গু দিবস!!!!!!!! ) নিয়ে কিছু বলে না । 
তখন বলে না যে কোরআনে এগুলার কোন উল্লেখ নাই । 

তখন কিন্তু তারা বলে না যে সহি হাদিসে এগুলার কোন উল্লেখ নাই। তাদের যত ঘেঊ ঘেঊ শুরু হয় ইসলাম পালন করা নিয়ে ।

আর একটা কোরআনে সূরার মাঝে ২ টা আয়াতে এরকম উল্লেখ আছে যার মোটামোটি ভাবার্থ ,

যে এক বিন্দু পরিমাণ নেক কাজ করল সে তার বদলা পাবে । আর যে এক বিন্দু পরিমাণ পাপ কাজ করল সে তার বদলা পাবে । 

তাহলে কেন আজকে সাধারণ মানুষের সারারাত জেগে ইবাদত করা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করা হয় ?????????????

মেয়েরা নিজেরা টাইট ফিটিং বোরকা পড়লেও সে চায় না তার স্বামী দাড়ি , টুপী ওয়ালা হুজুর হোক।

মুসলিম মেয়েদের বিয়ের পাত্র হিসেবে মাদ্রাস পড়ুয়া ছেলে পছন্দ নয় । পছন্দ নয় মসজিদে ইমামতী করা বা মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করা পাত্র।

বরং মুসলিম মেয়েদের বিয়ের ক্ষেত্রে গার্জিয়ানের পছন্দ থাকে স্কুল, কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করা বড় ডাক্তার , ব্যারিস্টার , সি এ করা ভাল বেতনের চাকরী / ব্যবসা করা ধনী ছেলে !!!!!!!!!! পছন্দ। তাদের পছন্দ হিন্দুদের মত ক্লিন সেভ করা , শুট-কোট , টাই , প্যান্ট , শার্ট পরা স্মার্ট !!!!!!!!!!!!!! ছেলেদের । বর্তমানে বিয়ের ক্ষেত্রে মুসলমান মেয়েদের আর তাদের গার্জিয়ানের আরো কত হাজারটা ঢঙ্গ আছে যে, শুনলে মাথা ঘুড়ায়।

মেয়েরা নিজেরা টাইট ফিটিং বোরকা পড়লেও সে চায় না তার স্বামী দাড়ি , টুপী ওয়ালা হুজুর হোক।

সবাই চায় তার ছেলেরা স্কুল, কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুক। বড় ডাক্তার , ব্যারিস্টার , মিনিস্টার হোক । ভাল বেতনের চাকরী করুক । আরও চায় তাদের মেয়ের জামাই স্কুল, কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করা বড় ডাক্তার , ব্যারিস্টার , সি এ করা ভাল বেতনের চাকরী / ব্যবসা করা ধনী ছেলে হোক ।

অনেক মানুষ আছে যারা মসজিদ ও মাদ্রাসাতে টাকা দান করে আবার ছেলে-মেয়েদের বিধর্মী শিক্ষালয়ে পড়াশুনা করিয়ে গর্ববোধ করে । অনেকে ভাল মাদ্রাসার জন্য যাকাত,ফেতরা দেয় । ভাল মাদ্রাসার গুণগান করে অন্য মানুষের কাছে । কিন্তু নিজের সন্তানদের সেই ভাল মাদ্রাসাতে পড়াতে অথবা কোরআন সূন্নাহ মেনে চলতে দিতে আগ্রহবোধ করে না । ঢাকা শহরের কয়টা লোক তাদের মেয়ে -ছেলেকে মাদ্রাসতে পড়াতে চায় একবার বলবেন কি?

আমার নিজ চোখে দেখা, ফরিদপুরে হাফেজ ডাঙ্গী মাদ্রাসার এক শিক্ষক নিজের ছেলেকে স্কুলে পড়ায়। কারণ তার ছেলে ভাল ছাত্র।এর মানে দাড়ায় মাদ্রাসাতে পড়বে খারাপ ছাত্ররা আর গরীব মানুষের ছেলেরা । নাঊজুবিল্লাহ। 

কয়দিন আগে কাফির খ্রিষ্টান মিশনারীদের হলিক্রস কলেজে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ভর্তির বিষয় নিয়ে একটা খবর বের হল । সেখানে দেখা গেলো তারা সেই কলেজে ভর্তির জন্য বোরকা না পরে আসার প্রতিশ্রুতি দিল কাফির খ্রিষ্টান অধ্যক্ষ ম্যাডামের কাছে । নাঊজুবিল্লাহ।

কিন্তু তারপরেও কলেজে ভর্তি হতে না পেরে নাকিকান্নায় সাংবাদিকদের কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলে , " এমন হবে জানলে হয়তো মেয়েকে মাদ্রাসায় পড়াতাম না।" নাঊজুবিল্লাহ।

আপনাদের কি মনে হয়, ঐ মেয়েদের গার্জিয়ান তাদের মেয়েকে ভবিষ্যতে কোন মাদ্রাস পাশ করা , মসজিদে ইমামতী করা বা মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করা পাত্রের কাছে বিয়ে দিবে ?????? আমার মনে হয় না।

মুক্তিযোদ্ধা মানেই ধোয়া তুলসী পাতা নয় ! তাদেরও আছে লোভ আর ব্যক্তিস্বার্থ চিন্তা।

জামায়াতে ইসলামীরও এখন মুক্তিযোদ্ধা দল আছে। এরা করা। এরা আমাদেরই কিছু মহান(!!!!!!) মুক্তিযোদ্ধারা । যাদের ছেলে মেয়েরা রাজাকারদের কাছে থেকে বৃত্তি নেয়। তাদের ব্যাংকে চাকরী পেলে নিজেকে গর্ববতী (!!!!!!!!)মনে করে । 

শেখ সাহেবর খুনি কারা ????
--------আমাদেরই মহান মুক্তিযোদ্ধারা

রাজাকারদের স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতির সুযোগদানকারী কে?

--------মুক্তিযোদ্ধের একজন মহান(!!!!!!)সেক্টর কমান্ডার।
৭২-৭৫ সালে রক্ষীবাহিনীর নামে জুলুমকারী ছিল কারা ?
--------আমাদেরই মহান (!!!!!!) মুক্তিযোদ্ধারা।

বর্তমানে সরকারী চাকরীর কোঠা ভিক্ষাকারী কারা ???? 
--------আমাদেরই মহান(!!!!!!) সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধার ছেলে/মেয়ে/নাতী/নাতনীরা।

জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। অথচ তার দলে রাজাকাররা আছে। বঙ্গবন্ধুর দলেও আছে রাজাকার। সবাই এখন রাজনীতি করছে স্বার্থের জন্য। এ দুঃখ আমরা কাকে বলব!
লোভ আর স্বার্থচিন্তা আমাদের শেষ করে দিয়েছে।

শনিবার, ২৯ জুন, ২০১৩

নব্য দখলবাজ আমেরিকার হাতে এই বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে বিকিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্রে মত্ত হয়েছে আরেক নব্য মীর জাফর সুদখোর ড. ইউনূস।

তৎকালীন বাংলার স্বাধীনতা হরণে ১৭৫৭ সালে দখলবাজ ব্রিটিশরা সহযোগিতা নিয়েছিলো নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীর জাফর নামক নিমক হারাম এক মুনাফিকের।

সুদখোর ইউনূসের এই গোপন আঁতাত এতদিন ছিলো সাধারণের নিকট অপ্রকাশ্য। যাও কিছু প্রকাশিত হয়েছিলো তাও আবার তার ‘নোবেল’ নামক প্রাইজের ছায়ায় ছিলো লুকায়িত। কিন্তু শেষমেষ বাংলাদেশ ব্যাংক যখনই তাকে গ্রামীণ ব্যাংক-এর এমডি’র পদ থেকে বরখাস্ত করার পরই তাকে রক্ষা করতে আমেরিকার নানা রকম তোড়জোড় এর মাধ্যমেই এই গোপন কানেকশন ব্যাপকভাবে মিডিয়ায় আসতে লাগলো। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে তারা শুরু করল নানা রকম হম্বিতম্বি। খোদ আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি রবার্ট ব্লেইক সম্পর্কের দোহাই দিয়ে বললো,‘ইউনূসের বিষয়ে সমঝোতা না করলে সম্পর্কের অবনতি ঘটবে।’ তাদের রাষ্ট্রদূত মরিয়ার্টি বললো, বাংলাদেশ নাকি সন্ত্রাস ঝুঁকিতে রয়েছে। তাদের সাথে বোল তুললো তাদেরই কথিত বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রেসিডেন্ট; সে প্রশ্ন তুললো এ দেশের বিচার ব্যবস্থার স্বচ্ছতা নিয়ে। [সূত্র: সকল সংবাদ মাধ্যম]

মূলত তাদের এ সকল তোড়জোড় আর বুলি আওড়ানো একমাত্র সুদী ড. ইউনূসকে রক্ষার জন্যই। কারণ সেই হলো বর্তমানে তাদের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ও নিবেদিত ও অনুগত চর। যার পিছনে ব্যয় করেছে মন্দাগ্রস্ত আমেরিকার নোবেলসহ অনেক অর্থ ও শ্রম।

রবিন্দ্রনাথ কী সাম্প্রদায়িক ছিলো?ওড়ে নিয়ে সস্তা ন্যাকামো করার আগে ওর সম্পর্কে ভাল ভাবে জানা উচিত।

রবীন্দ্রনাথ বংগভংগের বিরোধী ছিলেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ও বিরোধিতা করেছিলেন। ব্যক্তি রবীন্দ্রনাথের অনেক কিছুই প্রশ্নবিদ্ধ। বৌদির সাথে প্রেম থেকে শুরু করে পূর্ববংগে প্রজাদের উপর অত্যাচার, লালনের গান চুরি কেলেংকারী এসব কোনটাই মিথ্যা নয়। 

আমাদের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা সে। কিন্তু এটা সে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পরে লিখে নাই। লিখেছিল বংগভংগের পরে মনের কষ্টে । তাই ওড়ে নিয়ে সস্তা ন্যাকামো করার আগে ওর সম্পর্কে ভাল ভাবে জানা উচিত। 

রবীন্দ্রনাথ বঙ্গভঙ্গের বিরোধীতাকারী ছিলেন, বঙ্গভঙ্গের বিরোধীতা যেই কারণে করেছেন, সেই কারণেই ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধীতা করেছেন।একটা প্রশ্ন, রাজশাহীতে রবীন্দ্রনাথের জমীদারী ছিল, সেখানে প্রজাসাধারণের জন্য আপনার ভাষায় মহান(!!!!!!!)
রবীন্দ্রনাথ কোন প্রাইমারী স্কুল ও প্রতিষ্ঠা করেননি কেন? আসলে হিন্দু জমীদার আর মহাজনেরা এই দেশটাকে আর এই দেশের মানুষরা যাতে সারা জীবন গোলামী করে যায় সেইটাই চাইতেন মনে প্রাণে। আর তাই সম্পদের উতপাদন করতেন এই দেশে, বাড়ী সাজাতেন কোলকাতায়,