রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

আর মেয়েদের কুমারীত্বকে নিজের একান্ত সম্পদ ভাবতে পারবে না।

সুইট গার্লদের হাইমেন ছেড়ার দায়িত্ব তাদেরকেই দিতে হবে, কিছুতেই স্বামীকে দেয়া চলবে না। ঠিক যেমন প্রাচীন হিন্দু সমাজে ছিলো। হিন্দু ব্রাহ্মণ-ঠাকুরদের প্রথম অধিকার ছিলো কুমারী মেয়েদের সূচনা করে দেয়ার, এরপর হবে স্বামীর ভাগ। যদি ভুল করে কোন স্বামী প্রথম কাজটি সেরেই ফেলে, তবে সে হবে নির্ঘাৎ ধর্ষক, নারী লোভী, ফেডোফাইল, কামাচুর, লুইচ্চা, পার্ভাট, সমাজচ্যুত কিংবা নরকের কীট।
তবে যাই বলেন, কিশোরী মেয়েদের হাইমেন ছেড়ায় মকচুদ কিংবা জাফর ইকবালদের একটা শৈল্পিকতা আছে বৈকি। কখনও হেসে-খেলে, কখনও চাক্কুম-চাক্কুম করে, কখনও নাচে, কখনও গানে, কখনোবা ভ্রমণে, মন ভুলিয়ে, একটু ধরা ধরি, একটু ঢলাঢলি, অবশেষে প্রথম ফুল ফুটিয়ে দেয়া, সবকিছুর মধ্যেই আছে নিপুনতা, আছে শৈল্পিকতা, আছে গভীর মাদকতা। ঠিক যেন কারিতাসের শ্লোগান: সুশীল মানেই ভালোবাসা, রাগ করে নয়, দুঃখ দিয়ে নয়, আদর করে, বুঝিয়ে সুজিয়ে প্রথমবার...........। অভিষেকের পর আবার তারাই শিখিয়ে দেয় 'কিশোর আলো' শ্লোগান: 'চলো বেরিয়ে পড়ি', 'মন বসে না পড়ার টেবিলে', কিংবা 'আমরা সবাই রাজা', মানে 'ফ্রি সেক্স, নো বাউন্ড'।

তবে সবক্ষেত্রে মকচুদ গং 'করিতাস' হইতে নারাজ। বিশেষ করে সমকামীতার ক্ষেত্রে।

 স্বামীর ঘরে স্ত্রী চিৎকার শুনে মকচুদ গংদের যেমন বুক ফেটে কান্না আসে, কিন্তু একপুরুষ যখন আরেক পুরুষের পশ্চাৎ দেশে বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করায় তখন প্রথম পুরুষের গগন বিদারি চিৎকার দেয় তখন এলজিবিটি সাপোর্টার মকচুদের ভূমিকা হয় উল্টো। তারা উল্লাস করে বলে, 'হ্যা এতদিনে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা হলো তাহলে।'


মকচুদ ৮ বছরের মেয়ের সাথে যুবক ছেলের কল্প কাহিনী রচনা করিয়াছে পাবলিক ভুলাইতে। কিন্তু সে নিজেও জানে না ডাক্তারি ভাষা মকচুদকে কখনই সাপোর্ট করে না। ডাক্তাররা বলে, ঐ মেয়েটি মারা যাওয়ার পেছনে দুইটি কারণ
থাকিতে পারে।;

১) ভেসো ভেগাল শক (ঠধংড় াধমধষ ংযড়পশ)। এ রোগ ৮ বছর কেন ৩৫ বছর বয়সেরও হইতে পারে। হইলে প্রাপ্ত বষস্ক লোকও মারা যাইতে পারে।

২) হিমোফিলিয়া (ঐবসড়ঢ়যরষরধ)। এরোগ বয়সের উপর নির্ভরশীল নয়, জেনেটিকাল। মানে, ৮ বছরের মেয়ের বিয়ে হওয়াে মারা যাওয়ার পেছনে যে গল্প রচনা করিয়াতে তা পুরোটাই ভুয়া। সত্যি কথা বলতে, যদি ৮ বছর বয়সে বিয়ে

হইলে সব মেয়ে মারা যাইতো, তবে খোদ প্রধানমন্ত্রীে শেখ হাসিনা'র মা বেগম ফজিলাতুন নিসা মুজিবও মারা যাইতে পারতেন। কারণ উনারও বিয়ে হয়েছিলো ৮ বছর বয়সে।

ধূর্ত শিয়াল কখনই চায় না, তার মুখের খাবার কেড়ে নেয়া হোক। তাই আবোল-তাবোল বুঝিয়ে তার খাবার জারি রাখার
চেষ্টা করে। ঠিক তেমনি, মকচুদদের মত পার্ভাটারও চায়, বাল্যবিবাহ চালু না হোক। কারণ বাল্যবিবাহ চালু হলে একজন মেয়ে শুরুতেই বৈধ স্বামী পাবে, তখন মকচুদদের মত পার্ভাটরা খাদ্য হারাবে, তখন আর মেয়েদের কুমারীত্বকে নিজের একান্ত সম্পদ ভাবতে পারবে না।

এ ধরনের লম্পটদের এখনই জুতো মেরে দেশ থেকে বিতাড়িত করা উচিত, তবেই দেশে শান্তি ও উন্নতি আনা সম্ভব, অন্যথায় নয়......

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন